আগাম অভিনন্দন দিয়ে রাখলাম বিসিএস নামক মহারণের ৪৪তম সংস্করণ পরীক্ষার প্রাথমিক বাছাই ধাপে কৃতকার্য হওয়ার জন্য। সবার আগে মগজ থেকে ৪৩তম বিসিএস একদম বাদ দিয়ে দিন। মন ও মগজ নতুনভাবে সেটাপ দিয়ে ৪৪তম বিসিএস প্রিলির প্রস্তুতির জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ুন। এখন অভিনন্দন পাওয়ার জন্য আপনার কী কী করণীয় সেটা নিয়ে আলোচনা করব।
সর্বপ্রথমে রোগ নির্ণয় করতে হবে। রোগ যত তুচ্ছই হোক না কেন ঠিকভাবে নির্ণয় করতে না পারলে নিরাময় প্রত্যাশা করা অনুচিত। আর রোগ নির্ণয়ে হাতুড়ে ডাক্তার নয় বরং এমবিবিএস বা স্পেশালিস্টের শরণাপন্ন হওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ। এতে আপনার অর্থ, সময় ও স্বাস্থ্য সুরক্ষিত থাকার সম্ভাবনা প্রবল। যেহেতু ৩৭, ৩৮, ৪০ ও ৪১ অর্থাৎ টানা ৪ বার বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা পাস করার সৌভাগ্য হয়েছে তাই আমি এই জগতে আপনার রোগ নিখুঁতভাবে নির্ণয় ও সুচিকিৎসা প্রদান করতে পারব ইনশাআল্লাহ। চলুন বিসিএস প্রিলিমিনারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে।
নিচের প্রশ্নগুলো নিজেকে করুন আর নিজের কাছেই নিজে উত্তর দিন।
১. নেগেটিভ মার্কিং এর জন্য কত নম্বর লস হয়েছে?
২. নেগেটিভের ভয়ে কি অপর্যাপ্ত উত্তর করেছেন?
৩. জানা উত্তর নিয়ে কি কনফিউসনে ভুগেছেন খুব বেশি?
৪. পরীক্ষার হলে কি অদৃশ্য মানসিক চাপ আপনাকে গ্রাস করে ফেলেছিল?
৫. সাধারণ জ্ঞান কি মাত্রারিক্ত পড়ে ফেলেছেন?
৬. সাম্প্রতিক নিয়ে কি বেশি মাথা ঘামিয়েছেন?
৭. কোনো বিষয় কি বেশি গভীরে পড়েছেন?
৮. পরীক্ষার এক দেড় মাস আগে থেকে অহেতুক কনফিউসনযুক্ত প্রশ্নের সমধানের পিছে অযথা সময় নষ্ট করেছেন?
৯. বিশেষ ম্যাজিক বই যা পড়লে পাস নিশ্চিত এমন বইয়ের পিছে অন্ধের মত ছুটেছেন?
১০. যদি পরীক্ষায় আসে শুধু এই ভয়ে সারা বিশ্বের সব তথ্য মুখস্থ করতে চেয়েছিলেন?
১১. আপনি ম্যাথে কত পেয়েছেন?
১২. ম্যাথ করতে কি অনেক বেশি সময় অপচয় করে ফেলেছেন?
১৩. ইংরেজি গ্রামারে বেসিক প্রশ্নগুলো কি পেরেছেন?
১৪. ইংলিশ লিটারেচারের কয়টি পেরেছেন?
১৫. বিজ্ঞানের বেসিক প্রশ্নের কি অবস্থা?
১৬. ভয় পেয়ে পেয়ে কম্পিউটার থেকে বেশি দূরে থাকায় কম এন্সার করেছেন?
১৭. আপনি বাংলায় কত পেয়েছেন?
১৮. সাধারণ জ্ঞানে কত পেয়েছেন?
১৯. পরীক্ষার আগে কয়টি মডেল টেস্ট দিয়েছেন?
আমি জানি আপনি ইতোমধ্যে আপনার ভুলগুলো ধরে ফেলেছেন। এবার শুনুন এসব থেকে মুক্তির উপায়। এবার চলুন মেডিসিন খাওয়া শুরু করি।
১. নেগেটিভ মার্কিং এর জন্য কত নম্বর লস হয়েছে?
চিকিৎসা : ১০ নম্বরের বেশি অর্থাৎ ২০টির বেশি ভুল উত্তর মানে হচ্ছে আপনার accuracy আরও বাড়াতে হবে। বারবার রিভিশন দিলে নেগেটিভ কমে আসে। মডেল টেস্ট দিয়ে নেগেটিভ নম্বর কমিয়ে আনার ট্রাই করুন। ব্যালেন্স সেট করুন যাতে বুঝতে পারেন ঠিক কতটুকু রিস্ক নিলে আপনার পাস নম্বর আসে।
২. নেগেটিভের ভয়ে কি অপর্যাপ্ত উত্তর করেছেন?
চিকিৎসা : নেগেটিভ থেকে দূরে থাকুন কিন্তু দূরে থাকতে থাকতে যদি হাত পা গুটিয়ে শুধু ১০০% গুলো এন্সার করেন তাহলে বেশি চাপে থাকবেন। কিছু ৫০-৫০ উত্তর করুন আর কিছু ৫০% এর চেয়ে বেশি সম্ভাবনা আছে সেগুলো উত্তর করুন।
৩. জানা উত্তর নিয়ে কি কনফিউসনে ভুগেছেন খুব বেশি?
চিকিৎসা : একই পড়া বারবার পড়ুন।আবার পড়ুন। পড়া শেষ? উত্তর হ্যাঁ হলে আবার পড়ুন। না হলে অবশ্যই আবার পড়ুন। একাধিক সিরিজের বই দরকার নেই। পরীক্ষার আগে ডাইজেস্ট না কিনলেও সমস্যা নেই। যেগুলো মনে থাকে না সেগুলো মার্ক করে রাখুন তাহলে সেটা ডাইজেস্টের মত ছোট সাইজ মনে হবে।
৪. পরীক্ষার হলে কি অদৃশ্য মানসিক চাপ আপনাকে গ্রাস করে ফেলেছিল?
চিকিৎসা : চাপ নিয়ন্ত্রণ শিখতে হবে। ফেল করলে জীবন ধ্বংস হয়ে যাবে না। বারবার মডেল টেস্ট দিলে পরীক্ষার হলকে মনে হবে বাসা বা কোচিং সেন্টার। দরকার হলে বাসার বিভিন্ন রুম বা ফ্রেন্ডের বাসায় গিয়ে মডেল টেস্ট দিন পরীক্ষার হলের একটা আমেজ তৈরির জন্য।
৫. সাধারণ জ্ঞান কি মাত্রারিক্ত পড়ে ফেলেছেন?
চিকিৎসা : সাধারণ জ্ঞানে অসাধারণ হওয়ার প্রলোভন থেকে দূরে থাকুন। একজন প্রার্থী আমাকে বললেন তিনি বিশ্বযুদ্ধগুলো নিয়ে মাত্রারিক্ত পড়ে ফেলেছেন। বাজারে সুপারহিট বইগুলো বেশি পড়ে ফেলেছেন। স্ট্যান্ডার্ড/এভারেজ প্রশ্ন হলে বিগত বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্ন থেকেই অনেক কমন পাবেন। এই টাইম অন্য কোথাও বিনিয়োগ করুন, বেটার রিটার্ন পাবেন। সাধারণ জ্ঞান একটা ফাঁদ। এই ফাঁদে পা দিলে রক্ষা নাই।
৬. সাম্প্রতিক নিয়ে কি বেশি মাথা ঘামিয়েছেন?
চিকিৎসা : সাম্প্রতিকে ৪ নম্বর মাত্র। চোখ কান খোলা রাখুন, পেপার পড়ুন বুঝেশুনে, টিভির হেডলাইনগুলো দেখুন, ২-৩ মাস আগের কারেন্ট এফেয়ার্সের শুরুর MCQ টাইম প্রশ্নগুলো পড়ুন। কমন আসলে আসবে না আসলে নাই। আরও ১৯৬ তো আছে পাস করার জন্য। আত্মবিশ্বাস থাকা MUST পাস করার জন্য।
৭. কোনো বিষয় কি বেশি গভীরে পড়েছেন?
চিকিৎসা : সব বিষয়ে বা কোনো বিষয়ে পণ্ডিত হওয়া নিষ্প্রয়োজন। বিসিএস এক্সামে আইন্সটাইন, নিউটন অংশগ্রহণ করেন না আর পিএসসি আপনাকে সেরকম আশাও করেন না। ২-৩টি গভীরের প্রশ্ন দেখে ভয় পাবেন না। এটা একটা ফাঁদ। ৩৬, ৩৮ এর মত না হয়ে অন্যরকম প্রশ্ন হলেই ফেসবুকে হাইপ ওঠে এখন অনেক গভীর থেকে প্রশ্ন আসে, আগের মত প্রিপারেশন নিলে হবে না। কথাটা overrated কারণ প্রশ্ন যতই কঠিন আসুক যারা সবচেয়ে বেশি পারবেন তারাই পাস করবেন। আমাদের শিক্ষার মান শুধু বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য পরিবর্তন হবে না। স্কুল, কলেজে যা সেখানো হয়েছে তা উন্নত না করা হলে প্রশ্ন যতই কঠিন আসুক কাট অফ মার্ক তেমন বাড়বে না। তাই অযথা গভীরে শেখার প্রয়োজন নেই। প্রশ্ন দেখুন, অন্যের কথায় বিশ্বাস না করে নিজেই দেখুন কয়টি প্রশ্ন বেশি গভীর থেকে এসেছে আর কাট অফ মার্ক কত?
৮. অহেতুক কনফিউসনযুক্ত প্রশ্নের সমধানের পিছে অযথা সময় নষ্ট করেছেন?
চিকিৎসা : বাচ্চাদের মতো আচরণ বন্ধ করুন প্লিজ। ৪১তম বিসিএস প্রিলিমিনারিতে আমি নিজে লক্ষণসেন, ১৯৪৫, বিশের বাঁশি এসব উত্তর করেছি। হাজার হাজার প্রার্থী যারা পাস করেছেন তারাও একই কাজ করেছেন। ২-৩টি প্রশ্ন ভুল হলে কিচ্ছু হবে না। আর আপনি যেসব কনফিউসনযুক্ত প্রশ্নের পিছে সময় ব্যয় করছেন সেগুলো পরীক্ষায় আসবে তার কোন নিশ্চয়তা আছে? আসলে ছেড়ে দিবেন। ১-২টি ছেড়ে দিলে কোনো ক্ষতি নেই। যদি এই সাহস না থাকে তাহলে BCS is not for YOU.
৯. বিশেষ ম্যাজিক বই যা পড়লে পাস নিশ্চিত এমন বইয়ের পিছে অন্ধের মত ছুটেছেন?
চিকিৎসা : তাহলে আবারও বলব বিসিএস আপনার জন্য না। আপনি এখনও mature candidate হতে পারেননি। শর্ট কাট খুঁজছেন এই যুগে? দিন বদলে গেছে। দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেরা ছাত্ররা এখন বিসিএস দেয়। তাদের সাথে টেক্কা দিতে হলে তাদের লেভেল যেতে হবে। ফেসবুকে হাইপ তুলে বই বিক্রি করা একটি নিনজা টেকনিক। এই টেকনিক খুবই কার্যকরী। এই ফাঁদে পা দিলে আপাদমস্তক শেষ।
১০. যদি পরীক্ষায় আসে শুধু এই ভয়ে সারা বিশ্বের সব তথ্য মুখস্থ করতে চেয়েছিলেন?
চিকিৎসা : এই ভয়কে জয় করতে হবে। আপনাকে ২০০ পেতে হবে না কারণ ৮৫-১১০ এর মতো ছিল ৩৫তম থেকে ৪৩তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার কাট অফ মার্ক। ২-৩টি প্রশ্ন বাদ গেলে কিছু হবে না। এই সাহস থাকতে হবে। বিসিএস সাহসীদের জন্য। আমি তো ৪১তম পরীক্ষায় নৈতিকতা মূল্যবোধ ১০ এর মধ্যে ১ পেয়েছি তবে টার্গেট ছিল ০ পাওয়া। একটি প্রশ্ন ছিল বোনাস। প্রশ্নটা সংবিধান থেকে এসেছিল তাই পেরেছি নইলে পারতাম না। আমি ১৯০ ধরেই এক্সাম হলে যাই, ২০০ না। তাই এত ভয় পেয়ে বিন্দুমাত্র লাভ নেই। শুধু পেটভরে খেলেই তো হবে না, হজমও তো করতে হবে? খাবার যদি দেহে পুষ্টি না যুগিয়ে ক্ষতি করে তাহলে সেটা কেন খাবেন?
১১. আপনি ম্যাথে কত পেয়েছেন?
চিকিৎসা : ৩০ এ ১৯-২০(৫/৬ + ১৪) এর কম পেলে আরও মনোযোগ দিতে হবে। এবারের গাণিতিক যুক্তি বেশ কঠিন এসেছে তাই ম্যাথে অনেক কম পেয়েও অনেকে পাস করেছেন।
১২. ম্যাথ করতে কি অনেক বেশি সময় অপচয় করে ফেলেছেন?
চিকিৎসা : ম্যাথ কুইক করলে বাকি প্রশ্ন বেশি এন্সার করতে পারবেন। বিসিএস এর জন্য সব ম্যাথ শর্ট কাট মেথডে করার দরকার নেই। বেশি বেশি অনুশীলন করলে এমনিতেই দ্রুত করতে পারবেন। তাই বাসায় প্রতিদিন ৩০-৬০ মিনিট ম্যাথ করুন।
১৩. ইংরেজি গ্রামারের বেসিক প্রশ্নগুলো কি পেরেছেন?
চিকিৎসা : না পারলে বেসিক ক্লিয়ার করুন। ৪৩ এর প্রশ্নে ১৬ এর নিচে পেলে গ্রামার নিয়ে আরও সচেতন হতে হবে। লক্ষ-কোটি রুল আছে এমন বই না পড়ে বিগত প্রশ্ন দেখে যাচাই করুন কত গভীরে পড়তে হবে। পিসি দাশের বইটা ভাল বেসিক মজবুত করার জন্য।
১৪. ইংলিশ লিটারেচারের কয়টি পেরেছেন?
চিকিৎসা : স্ট্যান্ডার্ড প্রশ্নে ১১+ পেলে ভাল তবে প্রশ্ন বেশি কঠিন হলে কম পেলেও সমস্যা নাই। ৪৩তম প্রিলিমিনারিতে ১২+ পাওয়া সহজ। ১৩ এর নিচে পেলে ভালো না।
১৫. বিজ্ঞানের বেসিক প্রশ্নের কি অবস্থা?
চিকিৎসা : এখানে ৮-৯ এর নিচে পেলে অনেক পিছিয়ে গেছেন কারণ এখানের ৮-৯ নম্বর সাধারণ জ্ঞানের ১৫-১৮ এর সমান!
বিজ্ঞানে ফোকাস করতে হবে। বিজ্ঞানের ছাত্র না হলেও শুধু বিগত প্রশ্ন পড়লে ভালোই কমন পাবেন। সাথে ৯-১০ এর সাধারণ বিজ্ঞান বই এক দুইবার রিডিং পড়বেন।
১৬. ভয় পেয়ে পেয়ে কম্পিউটার থেকে বেশি দূরে থাকায় কম এন্সার করেছেন?
চিকিৎসা : ৯-১০ এর নিচে পেলে পিছিয়ে গেছেন আসল প্রতিযোগীদের চেয়ে। পাস-ফেল নির্ধারণের জন্য কম্পিউটার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। গেট, বাইনারি-ডেসিমাল কনভার্সনের উপর গুরুত্ব দিন। রেগুলার প্রশ্ন আসে এখান থেকে।
১৭. আপনি বাংলায় কত পেয়েছেন?
চিকিৎসা : ১৬ এর নিচে পেলে বাংলায় আরও গুরুত্ব দিতে হবে বিসিএস প্রিলিতে ভালো ফলাফলের জন্য। বাংলার গুরুত্ব সাধারণ জ্ঞানের চেয়ে অনেক বেশি।
১৮. সাধারণ জ্ঞানে কত পেয়েছেন?
চিকিৎসা : যদি ৩২ এর কম পান তাহলে আরও মনোযোগ দিতে হবে। এত সহজ প্রশ্নে এটলিস্ট বাংলাদেশে ২২ এবং আন্তর্জাতিকে ১০ পাওয়া উচিত।
১৯. পরীক্ষার আগে কয়টি মডেল টেস্ট দিয়েছেন?
চিকিৎসা : পরীক্ষার আগে মডেল টেস্ট না দেওয়া রিস্কি। কেউ কেউ বলবে একটিও মডেল টেস্ট দেয়নি তবুও পাস করেছি। কেউ যদি পরীক্ষার আগের রাতে না ঘুমিয়ে, না খেয়ে পরীক্ষার হলে যায় এবং পাস করে তাকে নিশ্চয়ই অনুসরণ করবেন না। যেটা ৮০-৯০ শতাংশ বা তার চেয়ে বেশি প্রার্থীর জন্য কাজ করে সেটা করুন। ফেসুবকে আবেগের বাম্পার ফলন হয়। এগুলো থেকে দূরে থাকুন। প্রথমবার প্রিলি পাস করে কেউ কেউ খেই হারিয়ে ফেলে। ২০ বছর ধরে সিগারেট খেয়েও যদি কারও তেমন কোনো ক্ষতি না হয় এবং সবাইকে বলে বেড়ায় সিগারেট খেয়ে আমার কোনো ক্ষতি হয়নি, আপনারও হবে না। বিষয়টা কেমন?
দুই মাস আগে ২টি বিসিএস মডেল টেস্ট দিন। নম্বর দেখে বুঝবেন অবস্থা কেমন। যেই বিষয়ে ঘাটতি আছে সেখানে গুরুত্ব দিন। ১ মাস আগে আরও ৩-৪ টি মডেল টেস্ট দিয়ে নিজের অবস্থান যাচাই করুন এবং সেই অনুযায়ী কাজ করুন।
আশা করি আপনার ভুলগুলো শুধরে নিয়ে ৪৪তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় সফল হবেন ইনশাআল্লাহ।
আরও পড়ুন
বিসিএস প্রিলি প্রস্তুতি ও রুটিন
নিরন্তর শুভ কামনা।
লেখক : শাহেদ হোসাইন। তিনি ৪১তম বিসিএস নন ক্যাডার থেকে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীন টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজের ৯ম গ্রেডের ইনসট্রাক্টর (জেনারেল ইলেকট্রিক্যাল ওয়ার্কস) পদে কর্মরত। যোগদানের পূর্বে তিনি সরকারি একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে “প্রশাসনিক কর্মকর্তা” ছিলেন। এর আগে তিনি ৩৭তম বিসিএস নন ক্যাডার থেকে সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা (কাস্টমস এন্ড ভ্যাট) হিসাবে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তিনি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স-এ কর্মজীবন শুরু করেন। জয়েন গ্রুপ BCS Hacks ,সাবস্ক্রাইব BCS Hacks এবং ফলো Shahed Hossain